ঢাকা,, বুধ, , ৩ অগাষ্টu ২০১১,
আমাদের বাংলাদেশে বর্তমানে প্রচলিত শিক্ষা মূল্যায়নের ক্ষেত্রে বিভিন্ন স্তরে ও প্রতিষ্ঠানে ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতি বা মান অনুসৃত হচ্ছে বিধায় মূল্যায়ন ফলাফলের যথার্থতা বিতর্কিত।
যেমন: প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত ‘প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী (পি.এস.সি.) পরীক্ষায় ডিভিশন পদ্ধতিতে এবং শিক্ষা বোর্ড ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক পরিচালিত জে.এস.সি, এস.এস.সি, এইচ.এস.সি, স্নাতক (পাস), স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর পরীক্ষায় জি.পি.এ পদ্ধতিতে শিক্ষা মূলায়ন করা হচ্ছে। আবার শিক্ষা বোর্ড-এর নির্ধারিত মোট মান জি.পি.এ=৫, সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে জি.পি.এ এর মোট মান=৪ এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত স্নাতক (পাস) পরীক্ষার মোট মান=৫ ! এতে করে শিক্ষার্থীদের প্রাপ্ত জি.পি.এ সমান হলেও পরীক্ষা ভেদে মূল্যমান সমান হয় না। একজন শিক্ষার্থীর স্নাতক (সম্মান) পরীক্ষায় প্রাপ্ত জি.পি.এ=৪ এবং অন্য একজন পরীক্ষার্থীর স্নাতক (পাস) পরীক্ষায় প্রাপ্ত পি.পি.এ=৪। উভয়ের প্রাপ্ত জি.পি.এ সংখ্যাগত ভাবে সমান হলেও এদের মান কিন্তু সমান নয়। আবার কোন শিক্ষার্থীর জে.এস.সি, এস.এস.সি, এইচ.এস.সি, অর্নাস ও মাস্টার্স সকল পরীক্ষায়ই প্রাপ্ত জি.পি.এ= ৩.৫ করে হলেও সকল পরীক্ষার ফলাফলের মূল্যমান কিন্তু এক হয় না। কারণ, জে.এস.সি, এস.এস.সি ও এইচ.এস.সি পরীক্ষায় মোট ৫ এর মধ্যে সে পেয়েছে ৩.৫ অথচ অনার্স ও মাস্টার্স পরীক্ষায় মোট ৪ এর মধ্যে সে পেয়েছে ৩.৫। এসব অনুচিত অসমতার কারণে ভর্তি বা চাকরির বিজ্ঞাপনদাতাকেও পড়তে হয় বিপাকে। চুলচেরা বিশ্লেষণ করে ভেঙ্গে ভেঙ্গে উল্লেখ করতে হয় আবেদনের ন্যূনতম যোগ্যতা। আবার প্রত্যেক আবেদনকারীর প্রতিটি পরীক্ষার গ্রেড-সিট বিশ্লেষণ করে বের করতে হয় প্রাপ্ত নম্বরের শতকরা হার। একজন শিক্ষার্থীকে তার একাডেমিক রেজাল্ট প্রকাশ করতে হয় এভাবে: এইচ.এস.সি-তে জি.পি.এ ৩, আউট অফ ৫। অনার্সে জি.পি.এ- ৩, কিন্তু আউট অফ ৪। শিক্ষার্থীদের বৃত্তি/ স্কলারসিপ প্রদানের ক্ষেত্রেও পড়তে হয় এসব হিসাবের জটিলতায়। অপর দিকে অধিকাংশ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিশেষ করে শহর কেন্দ্রিক প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে সকল অভ্যন্তরীণ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয় গ্রেড পয়েন্ট পদ্ধতিতে। মাধ্যমিক স্তরেও শিক্ষা মূল্যায়ন হচ্ছে গ্রেড পয়েন্ট পদ্ধতিতে। অথচ শুধুমাত্র প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা (জে.এস.সি) এর ফলাফল ডিভিশন পদ্ধতিতে প্রকাশ করা অনুচিত নয় কি? তাদের শুরু থেকেই ভুল বা বাতিল পদ্ধতিতে না নিয়ে গ্রেডিং পদ্ধতিতে অভ্যস্ত করাইতো উচিত। এমনকি ১ম শ্রেণী থেকেই শিক্ষা মূল্যায়ন করা উচিত গ্রেডিং পদ্ধতিতে।
এছাড়াও বর্তমানে প্রচলিত গ্রেড-পয়েন্ট নির্ধারণের ক্ষেত্রে রয়েছে মেধাবীদের অবমূল্যায়নের অনেক ফাঁকফোকর। যেমন: ৮০ থেকে ১০০ নম্বর পর্যন্ত গ্রেট-পয়েন্ট ধরা হয়েছে ৫ এবং মান ধরা হয়েছে এ+ । অর্থাত্ একজন শিক্ষার্থী কোন বিষয়ে মোট ১০০ নম্বরের মধ্যে ৮০ (এমনকি ৭৬/ ৭৭/ ৭৮/ ৭৯ নম্বর প্রাপ্তকেও ৮০ নম্বর পাইয়ে দেন কোন কোন পরীক্ষক) নম্বর পেলেই তার প্রাপ্ত গ্রেট-পয়েন্ট ৫/৪ এবং মান এ+ ; আবার অন্য একজন পরীক্ষার্থী ৯৯/ ১০০ পেলেও তার গ্রেট-পয়েন্ট ৫/৪ এবং মান এ+। এই রূপে একজন পরীক্ষার্থী যদি ১০টি পত্রে/ বিষয়ে গড়ে ১৫ নম্বর করে অন্যের চেয়ে মোট ১৫০ নম্বর বেশি পায় তবে তার গ্রেট-পয়েন্ট এভারেজ (জি.পি.এ.) বেশি হওয়া অবশ্যই উচিত। কিন্তু বর্তমানে তা হচ্ছে না। হচ্ছে না মেধার সঠিক মূল্যায়ন। অথচ আমরা কেউ ভাবছি না যে, ৮০ নম্বর পাওয়া শিক্ষার্থীর তুলনায় অনেক বেশি মেধাবী ৯০/ ৯৫ নম্বর পাওয়া শিক্ষার্থী। ৩০/৪০ এর পরে আরো ১০/৫ নম্বর বেশি পাওয়া, আর ৮০/৯০ এর পরে আরো ১০/৫ নম্বর বেশি পাওয়া কিন্তু এক কথা নয়। সকল বিষয়ে ৯৫ করে পাওয়া যেমন কঠিন তেমনি তার মূল্যায়নও হওয়া উচিত পরিপূর্ণ। অন্যথায় শিক্ষার্থীরা ৮০ নম্বরের পরে আর ১০০ নম্বর পাওয়ার চেষ্টা করবে কেন? প্রশ্নকর্তা ও পরীক্ষক তো প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, প্রশ্নের উত্তর সম্পূর্ণ সঠিক হলে ১০ এ ১০ বা ১০০ তে ১০০ নম্বরই দিবেন। ১ম, ২য়, ৩য় ... শ্রেণীর পরীক্ষাতে সঠিক উত্তরে দেয়াও হয় তা। যে কোন পরীক্ষায় প্রশ্ন সম্পূর্ণ নৈর্ব্যক্তিক হলে সঠিক উত্তরদাতা ১০০ তে ১০০ নম্বরই পাবেন। অথচ ৮০ নম্বরকে কেন সর্বোচ্চ জি.পি=৫ বা এ+ ধরা হবে? মোট নম্বর না পেয়ে মোট জি.পি. পেয়ে যাবে কোন যুক্তিতে? পূর্ণ নম্বর ১০০ হওয়া সত্ত্বেও কোন শিক্ষার্থী প্রতিটি বিষয়ে / পত্রে পৃথক ভাবে মাত্র ৮০ নম্বর করে পেলেই তাকে দেয়া হচ্ছে পূর্ণ নম্বর প্রাপ্তির মর্যাদা অর্থাত্ এ+। আবার সকল বিষয়ে গড়ে ৮০ করে পেলেও দেয়া হচ্ছে এ+। অথচ প্রতিটি বিষয় / পত্রে পৃথক ভাবে ৮০ নম্বর করে পাওয়ার চেয়ে অনেকটা সহজ গড়ে ৮০ করে পাওয়া। এমনকি সকল বিষয়ে / পত্রে ১০০ নম্বর করে পেলেও তাকেও দেয়া হচ্ছে জি.পি.এ-৫ বা এ+। অবশ্যই কম বেশি হওয়া উচিত এ রূপ কম বেশি মেধাবী শিক্ষার্থীদের মর্যাদা বা গ্রেড।
মৌখিক ভাবে যদিও গোল্ডেন ৫ বা গোল্ডেন এ+ বলে বলে পৃথক করা হচ্ছে প্রতি বিষয়ে পৃথক ভাবে ৮০ নম্বর করে প্রাপ্তদের; বাস্তবে এর কোন লিখিত স্বীকৃতি নেই সরকারি ভাবে। এটি অবশ্যই অবমূল্যায়ন। তাছাড়া যেহেতু সরকার ২য় বিভাগ / শ্রেণী এর নিচে প্রাপ্তদের চাকরির আবেদন করার সুযোগই দেয় না সেহেতু কাউকে মাত্র ৩৩% নম্বরে পরীক্ষায় পাস করিয়ে দিয়ে বেকায়দায় ফেলে মোট পাসের হার বাড়িয়ে সরকারের কৃতিত্ব নেয়ার চেষ্টা করা মেটেও উচিত নয়। বরং তাদের সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে না রেখে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে পাঠিয়ে দেয়াই তাদের ও দেশের জন্য অধিক মঙ্গলজনক। সেক্ষেত্রে সহজ হবে তাদের পরীক্ষায় পাস ও কর্মসংস্থন। বৃদ্ধি পাবে দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি।
সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে এভাবে এত শিক্ষার্থীকে মিছেমিছি (?) জি.পি.এ- ৫ (এ+) বা পূর্ণ নম্বর প্রাপ্তির কৃতিত্ব দিয়ে লাভ কী? এতে শিক্ষার্থী ও তার অভিভাবকদের মধ্যে তৈরি হয় এক ধরনের অহংকার। নিজেদের মনে করে দেশের সবচেয়ে সেরা ছাত্র-ছাত্রী। তাই জে.এস.সি-তে জি.পি.এ-৫ পেলেই নেমে পড়ে স্কুল পরিবর্তন করার সংগ্রমে। এস.এস.সি-তে জি.পি.এ-৫ পেলেই পড়ে যায় মহাআনন্দে। যেন স্বপ্নে উড়তে থাকে আকাশে। নিজেদের প্রতিষ্ঠানে বা পাশের প্রতিষ্ঠানে এইচ.এস.সি. পড়ার সুযোগ থাকলেও দল বেঁধে ছুটতে থাকে শহরে বা দূরের অন্য কোন স্কুল / কলেজে। নিজেদের প্রতিষ্ঠান বা পাশের প্রতিষ্ঠান যেন তাদের আর পড়াবার যোগ্যতা রাখে না। যেই প্রতিষ্ঠান থেকে জে.এস.সি বা এস.এস.সি পরীক্ষায় এত ভালো (?) রেজাল্ট করেছে সেই প্রতিষ্ঠানের চেয়ে যেন অনেক ঊর্ধ্বে এখন তাদের স্থান! হুজুগে তারা ছুটে অন্য স্কুল / কলেজের পিছনে, আর তাদের নিজের বা পাশের স্কুল / কলেজের শিক্ষকগণ ছুটেন তাদের পিছনে। একদিকে অহেতুক চাপ বেড়ে যায় শহরের কিছু স্কুল / কলেজে। মানুষ বাড়ে, সমস্যা বাড়ে শহরে। বাড়ে নতুন নতুন স্কুল / কলেজ। বাড়ে শিক্ষা বণিজ্য। আগের চেয়ে বেশি অর্থ ও শ্রম ব্যয় করে কম জি.পি.এ. লাভ করে বা বিপথগামী হয়ে ফিরে যায় অনেকেই। অপরদিকে ছাত্র-ছাত্রীর অভাবে বিশেষ করে ভালো শিক্ষার্থীর অভাবে খারাপ রেজাল্ট করে গ্রামের ও মফস্বলের স্কুল/কলেজগুলো। শিক্ষার্থীর অভাবে এম.পি.ও ধরে রাখতে ব্যর্থ হয় অনেক সময় শহরের প্রতিষ্ঠানও। সরকারও তাল দেয় তাতে। জেলা/উপজেলায় না গিয়ে ঢাকা শহরের এক মডেল কলেজের পেটের ভিতরে তৈরি করে আরেক মডেল (কী মডেল?) কলেজ।
আবার অতিকাঙ্ক্ষিত স্কুল/ কলেজ/ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ না পাওয়াদের এবং অভিভাবকদের নিকট থেকে শুনতে হয় উল্টো অভিযোগ-এস.এস.সি এবং এইচ.এস.সি পরীক্ষায় গোল্ডেন এ+ পেয়েও ভালো স্কুল/কলেজে/ বিষয়ে পড়ার সুযোগ পাচ্ছে না অনেকেই। এই রূপ সুযোগ বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা গত ২৯ জুন ২০১১ তারিখে ভাংচুর চালিয়েছে বরিশালের সরকারি গৌরনদী কলেজে।
সর্বোচ্চ ভালো রেজাল্ট দিবেন, সর্বোচ্চ ভালো কলেজ/ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ দিবেন না, তা তো হতে পারে না! বর্তমান অবস্থায় জি.পি.এ-৫ প্রাপ্ত সবাই নিজেকে ঢাকা কলেজে/ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভালো ভালো বিষয়ে, ইঞ্জিনিয়ারিং/ ডাক্তারিতে ভর্তির যোগ্য মনে করে বঞ্চিত হয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করলে কী বলার/ করার আছে? আর ক’দিন পরে দেখা যাবে এসব গোল্ডেন এ+ ধারীরা কাঙ্ক্ষিত বড় চাকরি না পেয়ে প্রকাশ করছে আরো বেশি ক্ষোভ। তখন কোথায় গিয়ে ঠেকবে এই সব এ+ ধারী সর্বোত্তম (?) সন্তানদের আজকের মর্যাদা? এখনতো হাজার হাজার এ+ দিয়ে, বড় বড় অনুষ্ঠান করে মেডেল দিয়ে বার বার বাহবা দিচ্ছে ও নিচ্ছে সরকার। এ সকল অগণিত এ+ ধারীদের যখন কাঙ্ক্ষিত চাকরি দিতে ব্যর্থ হবে সরকার, তখন কী ভাবে রক্ষা / বৃদ্ধি পাবে দেশের সম্মান?
তাই এসব হুজুগ বাদ দিয়ে এখনই বাস্তবে ফিরে আসা উচিত। পুনঃনির্ধারণ করা জরুরি শিক্ষা মূল্যায়ন ফলাফল প্রকাশের গ্রেডিং স্তর। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে শুধু শিক্ষা ক্ষেত্রে নয়, জীবনের সর্ব ক্ষেত্রে জরুরি হয়ে পড়েছে যোগ্যতা ও দক্ষতার চুলচেরা ডিজিটাল বিশ্লেষণ ও মূল্যায়ন। সঠিক ভাবে শিক্ষা মূল্যায়নের স্বার্থে ৩টি ডিভিশন/শ্রেণী (১ম, ২য় ও ৩য়) ভিত্তিক ৩টি স্তর বাদ দিয়ে বর্তমানে চালু করা হয়েছে ৫টি গ্রেড পয়েন্টভিত্তিক ৬টি স্তর। কিন্তু বাস্তবতার আলোকে আরো বেশি নিখুঁত মূল্যায়নের স্বার্থে এখন প্রয়োজন ১০টি গ্রেড পয়েন্ট ভিত্তিক ১২টি স্তরে পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা। যেখানে একটিমাত্র সিটেই পরিষ্কার উল্লেখ থাকবে ফলাফলের প্রতিটি স্তর, গ্রেড পয়েন্ট ও প্রাপ্ত নম্বরের শতকরা হার। শিক্ষার্থীসহ সবাই সহজেই বুঝতে পারবে অর্জিত ফলাফলের প্রকৃত চিত্র এবং অন্যের সাথে সঠিক ভাবে তুলনা করতে পারবে তার অর্জিত ফলাফলের ব্যবধান। প্রত্যেকেই জানবে ও বুঝবে তার প্রকৃত অবস্থান। কারো মনে তৈরি হবে না মিথ্যা অহংকার। নিজের অজান্তে ডেকে আনবে না নিজের পতন। আর সেটি করা হলে বর্তমান অবস্থার উন্নতি হবে এতে কোন সন্দেহ নেই। এতে অবমূল্যায়িত হবে না মেধাবী শিক্ষার্থীরা। নিরসন হবে জি.পি.এ-এর মান ও প্রাপ্ত নম্বরের শতকরা হার নির্ধারণের জটিলতা। তাই দেশের সকল ধরনের ও সকল স্তরের শিক্ষা মূল্যায়ন মান প্রকাশ করার জন্য একটি মাত্র মানদণ্ড নির্ধারণ করাই উচিত বলে মনে করেন অনেকেই। উল্লিখিত জি.পি.এ-১০ পদ্ধতির (GPA-10
System) একটি নমুনা উপস্থাপন করা হলো।
welq/
c‡Îi
bvg
|
†gvU 100 b¤^‡ii g‡a¨ cÖvß b¤^i
|
†MÖW c‡q›U
(wR.wc.)
|
cÖwZ
wel‡q / c‡Î †MÖW c‡q›U†÷ÛvW© (wR.wc.Gm.)
|
mKj
wel‡q / c‡Î= †UvUvj ‡MÖW c‡q›U †÷ÛvW© (wU.wR.wc.Gm.)
|
cÖwZ wel‡q / c‡Î cÖvß b¤^‡ii kZKiv nvi
|
wR.
wc.G.
|
|
100
†Z 100
|
10
|
G+++
|
cøvwUbvg
G
|
100
|
|
|
95
†_‡K 99
|
9.5
|
G++
|
‡Mv‡ìb
G
|
|
|
|
90
†_‡K 94
|
9
|
G+
|
wmjfvi
G
|
|
|
|
85
†_‡K 89
|
8.5
|
G
|
wm¤új
G / G
|
|
|
|
80
†_‡K 84
|
8
|
we++
|
‡Mv‡ìb
we
|
|
|
|
75
†_‡K 79
|
7.5
|
we+
|
wmjfvi
we
|
|
|
|
70
†_‡K 74
|
7
|
we
|
wm¤új
we / we
|
|
|
|
65
†_‡K 69
|
6.5
|
wm+
|
wmjfvi
wm
|
|
|
|
60
†_‡K 64
|
6
|
wm
|
wm¤új
wm / wm
|
|
|
|
55
†_‡K 59
|
5.5
|
wW+
|
wmjfvi
wW
|
|
|
|
50
†_‡K 54
|
5
|
wW
|
wm¤új
wW / wW
|
|
|
|
45
†_‡K 49
|
4.5
|
B
|
wm¤új
B / B
|
|
|
|
45
Gi wb‡P
|
00
|
Gd
(†dBj)
|
|
|
এই পদ্ধতিতে (GPA-10
System) শিক্ষা মূল্যায়ন ফলাফল নির্ধারণ ও প্রকাশ করা হলে একই সাথে প্রকাশিত হবে সকল মান। যেমন, একজন শিক্ষার্থী প্রাপ্ত জি.পি.এ- ৭.৬৫ হলে তার মোট প্রাপ্ত নম্বরের শতকরা হার হবে ৭৬.৫০%। কোন নির্দিষ্ট বিষয়ে / পত্রে কারো প্রাপ্ত জি.পি- ৯.৭ হলে ঐ বিষয়ে / পত্রে তার প্রাপ্ত নম্বরের শতকরা হার হবে ৯৭%। এটি হিসাব করতে বা বুঝতে কারো অসুবিধা হবে না। মূল্যায়নও হবে ডিজিটাল / নিখুঁত।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এইরূপ পদ্ধতি প্রচলিত আছে। আমেরিকা ও ভারতসহ বিশ্বের বেশ ক’টি ইউনিভার্সিটিতে এই (GPA-10
System) পদ্ধতি ইতোমধ্যেই চালু হয়েছে। ভারতের এগ্রিকালচার রিসার্স ইনস্টিটিউটে ২০০১ সাল থেকেই প্রচলিত আছে এই (GPA-10
System) পদ্ধতি। সেগুলোতে অবশ্য পাসের ন্যূনতম নম্বর ধরা হয়েছে ৫০/৬০। তাদের তুলনায় আমাদের শিক্ষার মান এখনো কম থাকায় পাসের ন্যূনতম নম্বর আপাতত ৪৫ থাকই উচিত।//
[ লেখক: অধ্যক্ষ-
কিশলয় বালিকা বিদ্যালয় ও কলেজ ]
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ স্যার,অাপনার লেখা পড়ে অনেক কিছু জানতে পাড়লা ৷ ভালো থাকবেন আশা করি ৷
ReplyDelete