Monday, April 21, 2014

জয়বাংলা মানে কী?


A
জয়বাংলা
মানে কী?
মো. রহমত উল্লাহ্
বাংলা একাডেমীর অভিধান অনুসারে 'জয়' শব্দের অর্থ হচ্ছে- 'সাফল্য, বিজয়, যুদ্ধাদি' দ্বারা অধীকার, পরাভূত করা, দমন, শত্রু দমন, . . .

বর্তমান সরকারের মেয়াদ কতোদিন?

 ০৩/০২/২০১৪
বর্তমান সরকারের মেয়াদ কতোদিন?
মো. রহমত উল্লাহ্
ভোরের কাগজ : ০৩/০২/২০১৪
গত ৫ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদের মেয়াদ নিয়ে বর্তমানে একটি বির্তক চলমান। বিরোধী জোটের প্রধান বেগম খালেদা জিয়া নিজেই বলেছেন এই সরকারের মেয়াদ এক বছরেরও কম। অপর দিকে সরকারের এমপি মন্ত্রীরা বলছেন, পাঁচ বছরের জন্যই গঠিত হয়েছে এই সরকার। কিছু আঁতেল অবশ্য কৌশল করে বলছেন, এই সরকার নৈতিকও নয়, অবৈধও নয়! তাদের কথায় মনে হয় সরকার ৫ বছর থাকতে পারে, নাও থাকতে পারে। অর্থাৎ সাধারণ মানুষ বিভ্রান্ত ছিল, আছে এবং থাকবে। এমতাবস্থায় নিকট অতীতের দু’একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা ও বর্তমান পরিস্থিতির আলোকে বিষয়টি আলোচনার দাবি রাখে।

পাবলিক টক-শো-৩ : বিষয় : গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন



 ২৩/১২/২০১৩
পাবলিক টক-শো-৩ : বিষয় : গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন
মো. রহমত উল্লাহ
ভোরের কাগজ : ২৩/১২/২০১৩
ক: কী খবর দোস্ত?
খ: আছিতো ভালোই। তোমার কী খবর? কেমন আছো? এখনতো ভালোই থাকবা দোস্ত, তোমাদের সরকার ক্ষমতায়।
ক: ভালো থাকতে আর দিলা কই? তোমাদের আপোসহীন নেত্রীর হরতাল অবরোধের ঠেলায় আজকে শুক্রবারেও বাচ্চাদের পরীক্ষা। লেখাপড়ার তেরোটা বাজিয়ে দিয়েছো এবার। আসো বসি এক জায়গায়।

পাবলিক টক শো-২ : বিষয় : জানমালের নিরাপত্তা

 ১২/১২/২০১৩
পাবলিক টক শো-২ : বিষয় : জানমালের নিরাপত্তা
 মো. রহমত উল্লাহ
ভোরের কাগজ : ১২/১২/২০১৩
ক: এই যে প্রত্যেক দিন আগুন দিয়া জ্বালাইয়া দিতাছে এতো এতো মানুষ, জ্বালাইয়া দিতাছে বাড়ি গাড়ি, তুইল্যা ফেলতাছে রেললাইন, কাইট্টা ফেলতাছে শত শত গাছপালা, এই গুলা কি কোনো মাইনষের কাম? এরা কিয়ের মুসলমান? কোনো মুসলমান কি পারে এইভাবে নিরীহ মাইনষের গায়ে পেট্রল দিয়া আগুন লাগাইয়া দিতে? কোন ইসলাম ধর্ম কায়েম করবো তারা?

স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি চাই

 ০৬/১২/২০১৩
স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি চাই
03-rahmat-ullahমো. রহমত উল্লাহ
ভোরের কাগজ : ০৬/১২/২০১৩
এই যে ক্রমাগত আগুনে পুড়ে মরছে শত শত সাধারণ মানুষ! পুড়ছে গাড়ি, বাড়ি, উপাসনালয় আর অফিস-আদালত! লাইনচ্যুত হচ্ছে রেলগাড়ি! ভাঙচুর ও লুটতরাজ হচ্ছে হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়িঘর, দোকানপাট! কেটে ফেলা হচ্ছে রাস্তার পাশের অগণিত গাছপালা। বিনষ্ট হচ্ছে অর্থনৈতি অগ্রগতি! বৃদ্ধি পাচ্ছে দ্রব্যমূল্য! ধ্বংস হচ্ছে ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষাজীবন! ধ্বংস হচ্ছে সকলের সুখশান্তি! বাড়ছে খুনের তালিকা! এসব করুণ চিত্র দেখানো হচ্ছে টেলিভিশনের পর্দায়! মানুষ হরানো মানুষের অহাজারিতে ভারী হচ্ছে বাংলার আকাশ বাতাস! এসবের দায়ভার বিরোধী জোটের ওপর আর কতোদিন চাপাতে পারে সরকার? আর কতোদিন, কতো প্রাণ, কতো ধন, কতো মান দিতে হবে সাধারণ মানুষের?

সরকারি ছুটির দিনেই নির্ধারণ করুন সকল পরীক্ষার তারিখ

১৪/১১/২০১৩
সরকারি ছুটির দিনেই নির্ধারণ করুন সকল পরীক্ষার তারিখ
03-rahmat-ullahমো. রহমত উল্লাহ্
ভোরের কাগজ : ১৪/১১/২০১৩
বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতে ভয়াবহ বিক্ষোভ, অবরোধ, হরতালসহ নানান কর্মসূচির কবলে দেশ ও জাতি। আমাদের দেশের হরতালের বর্তমান চিত্র সবারই জানা। বর্তমান হরতালের ভয়াবহতা স্মরণাতীত! যে হারে প্রাণহানি ঘটছে তাতে হরতাল যেনো এখন (হত + তাল)= ‘হত্যাল’ ছাড়া আর কিছুই না। এই ‘হত্যালে’ সবচেয়ে বেশি ক্ষতির শিকার আমাদের শিক্ষার্থীরা।

Sunday, April 20, 2014

সার্বিক সাক্ষরতার হার বাড়বে কিভাবে

১৮ সেপ্টেম্বর ২০১০

সার্বিক সাক্ষরতার হার  বাড়বে কিভাবে
 অধ্যক্ষ মো. রহমত উল্লাহ্

‘মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন, ২০১৪ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে সম্পূর্ণ নিরক্ষর মুক্ত করা হবে’(ইত্তেফাক রিপোর্ট- ০৩ সেপ্টেম্বর ২০১০)। এটি বাঙালি জাতির জন্য অব্যশ্যই একটি সুখবর! আমাদের সবাইকে নূন্যতম অক্ষর জ্ঞান দান করে, নিরক্ষরতার অভিশাপ থেকে সমগ্র জাতিকে মুক্ত করার নামে গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ বা কর্মসূচী বাস্তবায়নের পিছনে এ যাবৎ ব্যয় হয়েছে সরকারি, বেসরকারি ও দাতা সংস্থাগুলোর বিপুল অর্থ, শ্রম এবং সময়। আজো আমরা মুক্ত নয় সেই অভিশাপ থেকে।

অপার সম্ভাবনার স্কুল ব্যাংকিং




ঢাকা, মঙ্গলবার, ২৯ জানুয়ারি ২০১৩, ১৬ মাঘ ১৪১৯, ১৬ রবিউল আওয়াল ১৪৩৪
শিক্ষা
অপার সম্ভাবনার স্কুল ব্যাংকিং
মো. রহমত উল্লাহ্
অগ্রগতির নিয়ামকসমূহের মধ্যে সঞ্চয় অত্যন্ত গুরুত্ববহ। যাদের সঞ্চয় প্রবণতা যত বেশি তাদের অগ্রগতি ত্বরান্বিত হবার বাস্তব সম্ভাবনাও তত বেশি। ছোটবেলা থেকে এই বিশেষ গুণটি কোন মানুষের মনের মধ্যে প্রোথিত হলে সারাজীবনই এর সুফল লাভ করা যায়।

আমাদের স্কুলের শিক্ষার্থীদের সঞ্চয় প্রবণতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১০ সালের নভেম্বর মাসে একটি সার্কুলার জারি করে যে, স্কুলের শিক্ষার্থীরা নিজ নামে ব্যাংকে একাউন্ট ওপেন করতে পারবে। এই সার্কুলার বাস্তবায়নে এগিয়ে আসে বিভিন্ন বেসরকারি সরকারি ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলার অনুসারে স্কুল ব্যাংকিং বা স্টুডেন্ট ব্যাংকিং-এর আওতায় 'ইয়ং স্টার' 'ফিউচার স্টার'... ইত্যাদি উদ্দীপনাসূচক নামে ব্যাংকগুলো চালু করে আকর্ষণীয় স্কিম। অত্যন্ত সহজ শর্তে ওপেন করা শুরু হয় শিক্ষার্থীদের নিজের নামে ব্যাংক একাউন্ট।

সম্ভাবনাময় স্কুল ব্যাংকিং


                  ঢাকা 4 জানুয়ারি ২০১৩, 21 পৌষ ১৪১৯, 21 সফর ১৪৩৪
সম্ভাবনাময় স্কুল ব্যাংকিং
মো. রহমত উল্লাহ্
অগ্রগতির নিয়ামকগুলোর মধ্যে সঞ্চয় অত্যন্ত গুরুত্ববহ। যাদের সঞ্চয় প্রবণতা যত বেশি, তাদেরই অগ্রগতি ত্বরান্বিত হওয়ার বাস্তব সম্ভাবনাও তত বেশি। ছোটবেলা থেকে এই বিশেষ গুণটি কোনো মানুষের মনের মধ্যে প্রথিত হলে সারাজীবনই এর সুফল লাভ করা যায়। আমাদের স্কুলের শিক্ষার্থীদের সঞ্চয় প্রবণতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১০ সালের নভেম্বর মাসে একটি সার্কুলার জারি করে। স্কুলের শিক্ষার্থীরা নিজ নামে ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট ওপেন করতে পারবে। এই সার্কুলার বাস্তবায়নে এগিয়ে আসে বিভিন্ন বেসরকারি সরকারি ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলার অনুসারে স্কুল ব্যাংকিং বা স্টুডেন্ট ব্যাংকিংয়ের আওতায়ইয়ং স্টার’, ‘ফিউচার স্টারইত্যাদি উদ্দীপনাসূচক নামে ব্যাংকগুলো চালু করে আকর্ষণীয় স্কিম। অত্যন্ত সহজশর্তে ওপেন করা শুরু হয় শিক্ষার্থীদের নিজের নামে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট।

আমাদের হরতাল এবং শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া



ঢাকা, শনিবার, ১৬ মার্চ ২০১৩, চৈত্র ১৪১৯, জমাদিউল আউয়াল ১৪৩৪

দৈনিক ইত্তেফাক>১৬ মার্চ ২০১৩
আলোকপাত
আমাদের হরতাল এবং শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া
মো. রহমত উল্লাহ্
হরতালে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির শিকার আমাদের শিক্ষার্থীরা। আমাদের দেশের হরতালের বর্তমান চিত্র সবারই জানা। অতীতেও হরতাল হয়েছে। কিন্তু পাবলিক পরীক্ষার দিনগুলোতে এমন লাগাতার হরতাল হয়েছে বলে মনে পড়ে না। তদুপরি বর্তমান হরতালের ভয়াবহতাও স্মরণাতীত! অনেক বত্সর পরে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় উল্লেখযোগ্য বেশ কিছু পরিবর্তন এসেছে। তারমধ্যে অন্যতম হচ্ছে সারাদেশের প্রাথমিক, মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক স্তরের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অভ্যন্তরীণ পরীক্ষাসমূহ একই রুটিনে অনুষ্ঠান ফলাফল প্রকাশ। সকল পাবলিক পরীক্ষা সঠিক সময়ে অনুষ্ঠিত স্বল্পতম সময়ে ফলাফল প্রকাশিত হচ্ছে। এতে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবন পিছিয়ে পড়া থেকে কিছুটা হলেও রেহাই পাচ্ছে। সঠিক বয়সে প্রবেশ করতে পারছে কর্মজীবনে। এবং সেই সাথে লেখাপড়ার প্রতি আরো অনেক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে আমাদের বর্তমান ভবিষ্যত্ শিক্ষার্থীদের মনোযোগ। যেকোন দেশ জাতির বৃহত্তর কল্যাণে যা অত্যাবশ্যক। কিন্তু এই নিষ্ঠুর হরতালের কারণে তা এবার হয়ে উঠবে না তেমনভাবে।